বোধশূন্য
বোধশূন্য
তার বোধশূন্য দেহ, যত স্পর্শ করি।
বিবর্ণতায় শরীর মন ভেসে যায়-
শীতল জোছনা যেন ঝরে ঝিরিঝিরি।
আত্মমগ্ন মায়াবনী নেশা ছুটে যায়।
কুমারী নদীর বুক,কাঁপে তার ভয়ে।
স্তব্ধতার ইতিহাস, সঙ্গমে বিকৃত।
হে নদী ফেরালে মুখ,দক্ষ অভিনয়ে।
রূপালী জোছনা জলে,বেশ পরিনত।
মন খারাপের নদী উঠে আসে বুকে।
নৌকাটার পালে কই,লাগেনি বাতাস।
টলমল শূন্যতরী ভাসে কোন সুখে।
সময়ের এক ফালি,করছে হুতাশ।
বাঁচার প্রত্যয়ে হারে,জীবন সংগ্রামে।
মৃত্যুর হৃদয়ে লিখি,কাব্য তার নামে।
Comments
Post a Comment