নারী পুরুষ

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ 
হলে তার মানসিক শান্তি চলে আসে। 
তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদা দেখায়।নারী এবং পুরুষের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য আছে।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে Physical Attachment এ থাকলে। আপনি যখন আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চাইবেন, তবে অবশ্যই তার সাথে শারীরিক Attachment হতে হবে এমনকি তা পুরোপুরি মন থেকেই।

পুরুষের তুলনায় নারীদের এই একটা কারণেই সবচেয়ে বেশি মুড সুইং হয়। নারী এবং পুরুষ দুই ভিন্ন মেরুর জিনিস। এখানে বুঝতে হবে, আপনার সঙ্গী ঠিক কিসে নিজেকে Satisfy মনে করে। সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী যদি তা পূরণ করতে পারেন, তবেই আপনি একজন ভালো সঙ্গী। এখানে কেউ কারো চাহিদা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। 

তবে নারীরা Physical Attachment এর চাইতে Mentally Attachment এ বেশি গুরুত্ব দেয়। আপনার নারী সঙ্গীর যদি মন ভালো থাকে, তবেই কেবল সে শারীরিক Attachment এ আগ্রহ দেখাবে। তবে মানসিক অবস্থা যদি ভালো না থাকে, তবে সে কোনোকিছুর প্রতিই আগ্রহ দেখাবে না।

নারীরা সবসময় তার মনকে গুরুত্ব দেয়।
মন যদি সায় না দেয়, তবে তার ধারেকাছেও যাওয়া যায় না। আপনি যখন আপনার নারী সঙ্গীর মনের প্রতি বেশি খেয়াল রাখবেন, সে তখন আপনাআপনিই আপনার ডাকে সাড়া দিবে। 

পুরুষ এবং নারীর চাহিদার এই পার্থক্যের কারণেই দাম্পত্য জীবনে কেউ কাউকে বুঝতে চায় না সহজে। আর পুরুষ সঙ্গীর ক্লান্তি, হতাশা দূর করতে পারলে, সে অবশ্যই আপনার প্রতি দুর্বলতা দেখাবে। পরস্পর যদি পরস্পরের শরীর এবং মনের যত্ন নেয়, তবেই পরস্পরের চাহিদা পূরণ হয়। চাহিদা অপূর্ণ রেখে একে-অপরকে দোষারোপ করে, শুধুমাত্র দায়ে পড়ে সংসার করার কোনো মানে নেই

চাইলেই - একজন নারী একজন পুরুষকে বহু রকম ভাবে তৈরি করতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে সম্মানের দিক থেকে অনেক উঁচুতে উঠাতে পারে। আবার অসম্মানের একদম নিম্ন মানের জায়গাতেও নামিয়ে এনে দাঁড় করাতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে অনেক আর্থিক এবং সম্পদশালী করে গড়ে তুলতে পারে। আবার সেই নারীই একজন পুরুষকে ভিক্ষুক হিসেবে কিংবা সমাজের একদম গরীব পুরুষ হিসেবে পরিণত করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মা-বাবা ভাই-বোন ছাড়া করে সে একাই রাজত্ব বহণ করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের, মা-বাবা ভাই-বোন এর সাথে মিলেমিশে নিজ

Comments

Popular posts from this blog

দুঃখটাকে এবার

মহাঋষি শুক্রাচার্য্য

গিরিশ চন্দ্র ঘোষ