লিমেরিক
লিমেরিক
লিমেরিক-১
আয়না দেখে লজ্জা করে না?
মনের কথা সে বলে না?
বাড়ছে তাপ বাড়তে থাক
দেশের মানুষ চুলোয় যাক।
আয়না কথা বলবে না।
===
লিমেরিক-২
আজ সকালে মুখটা ধুয়ে
হাতে করে ফোনটা নিয়ে।
ভাবছি কিছু এটা ওটা লেখা যাক
ছন্দ টন্দ বড় আনন্দে ভরা যাক।
হায়রে কপাল ফোনটা নিলো মেয়ে।
===
লিমেরিক-৩
সকাল বেলা লিকাল চায়ে
মেরি বিস্কুট তাতে দিয়ে
খেতে যাব মুখে তুলে
টপ করে মনের ভুলে
গেল কোথায় হারিয়ে।
===
লিমেরিক-৪
গানে গানে মনে প্রানে
ছন্দ ভরা প্রেমের টানে
মুগ্ধ হয়ে যাই
বড় সুখ পাই
বলি তোমার কানে কানে।
===
আয়না দেখে লজ্জা করে না?
মনের কথা সে বলে না?
বাড়ছে তাপ বাড়তে থাক
দেশের মানুষ চুলোয় যাক।
আয়না কথা বলবে না।
===
লিমেরিক-২
আজ সকালে মুখটা ধুয়ে
হাতে করে ফোনটা নিয়ে।
ভাবছি কিছু এটা ওটা লেখা যাক
ছন্দ টন্দ বড় আনন্দে ভরা যাক।
হায়রে কপাল ফোনটা নিলো মেয়ে।
===
লিমেরিক-৩
সকাল বেলা লিকাল চায়ে
মেরি বিস্কুট তাতে দিয়ে
খেতে যাব মুখে তুলে
টপ করে মনের ভুলে
গেল কোথায় হারিয়ে।
===
লিমেরিক-৪
গানে গানে মনে প্রানে
ছন্দ ভরা প্রেমের টানে
মুগ্ধ হয়ে যাই
বড় সুখ পাই
বলি তোমার কানে কানে।
===
লিমেরিক-৫
কে দিয়েছে গাল তোকে
বলেনি কেন একটা লোকে
অবাক হয়ে যাই
বিবেক ভয় নাই
দেশটা যে যাচ্ছে কোন দিকে
===
লিমেরিক-৬
সূর্য টাকে হাতে নিয়ে
মঙ্গল গ্রহে যাব গিয়ে
বিক্রমটা কে পেলে তবে
দারুণ একটা কাজ হবে
ইসরো উঠবে গেয়ে।
===
লিমেরিক-৭
সিদ্ধ করো জাবনা টা
বাড়ছে মনে ভাবনা টা
ভাত রুটি বন্ধ তাই
পেট টাকে কমানো চাই
বেড়েছে পেটে হার্নিয়া টা।
==
লিমেরিক-৮
নেতার ওপর করো যদি মামলা
কাল হবে তোমার ঘরে হামলা।
হারিয়ে যাবে তোমার প্রিয়জন
বলবে কেউ মুখ খুলে জনগন
মামলা করে নিজেকে এখন সামলা।
বলেনি কেন একটা লোকে
অবাক হয়ে যাই
বিবেক ভয় নাই
দেশটা যে যাচ্ছে কোন দিকে
===
লিমেরিক-৬
সূর্য টাকে হাতে নিয়ে
মঙ্গল গ্রহে যাব গিয়ে
বিক্রমটা কে পেলে তবে
দারুণ একটা কাজ হবে
ইসরো উঠবে গেয়ে।
===
লিমেরিক-৭
সিদ্ধ করো জাবনা টা
বাড়ছে মনে ভাবনা টা
ভাত রুটি বন্ধ তাই
পেট টাকে কমানো চাই
বেড়েছে পেটে হার্নিয়া টা।
==
লিমেরিক-৮
নেতার ওপর করো যদি মামলা
কাল হবে তোমার ঘরে হামলা।
হারিয়ে যাবে তোমার প্রিয়জন
বলবে কেউ মুখ খুলে জনগন
মামলা করে নিজেকে এখন সামলা।
====
লিমেরিক-৯
আদর করে ডাকছি বাবা
কেন বসাও মুখের থাবা
একটু কাছে বসো
নাতির সাথে মেসো
নাতিরা করুক একটু সেবা।
===
আদর করে ডাকছি বাবা
কেন বসাও মুখের থাবা
একটু কাছে বসো
নাতির সাথে মেসো
নাতিরা করুক একটু সেবা।
===
লিমেরিক-১০
পলাশ ফুলে রঙ ঢেলেছে কে?
শিউলি ফুল কাঁদছে বসে যে-
তারও এবার পলাশ রঙ চাই
বলতো কোথায় এবার পাই
শিউলি রাগে ঝরে পড়ল যে।
শিউলি ফুল কাঁদছে বসে যে-
তারও এবার পলাশ রঙ চাই
বলতো কোথায় এবার পাই
শিউলি রাগে ঝরে পড়ল যে।
====
লিমেরিক-১১
চড়াই বলে ওরে ভাই কাক
মনের থেকে হিংসেমিটা রাখ।
আমি থাকি অট্টালিকায় বলে
সাহস এত সেথায় এলি চলে
ওরা তোকে কেমন তাড়ায় দেখ।
মনের থেকে হিংসেমিটা রাখ।
আমি থাকি অট্টালিকায় বলে
সাহস এত সেথায় এলি চলে
ওরা তোকে কেমন তাড়ায় দেখ।
====
লিমেরিক-১২
সব কবিদের প্রেমিকা থাকে
কাল্পনিক বা বাস্তবে রাখে।
আমার কেন নেইরে ভাই
আমার একটা প্রেমিকা চাই
কিন্তু রাখবো কোথায় তাকে।
কাল্পনিক বা বাস্তবে রাখে।
আমার কেন নেইরে ভাই
আমার একটা প্রেমিকা চাই
কিন্তু রাখবো কোথায় তাকে।
====
লিমেরিক-১৩
বুকের ওপর পাথর খানা
দুখের থেকে সস্তায় কেনা
একটু একটু রোজ ভাঙি
হাতে নিয়ে ভারি টাঙি
দুখের পাথর সহজে তো যায় না।
দুখের থেকে সস্তায় কেনা
একটু একটু রোজ ভাঙি
হাতে নিয়ে ভারি টাঙি
দুখের পাথর সহজে তো যায় না।
====
লিমেরিক-১৪
কায়ার ঘরে পড়ল ছায়া
দুই সতীনে ভারি মায়া।
একই থালায় খায়
একই সাথেই নায়
রাতের বেলা ছায়া করে দয়া।
====
দুই সতীনে ভারি মায়া।
একই থালায় খায়
একই সাথেই নায়
রাতের বেলা ছায়া করে দয়া।
====
লিমেরিক-১৫
আলো নিভিয়ে দাও সব রাতে
মরণ আমাকে আসবে নিতে -
খুলে দাও জানালা গুলো
আসুক না লাগুক ধুলো
আজ নয়তো কাল হবে যেতে।
===
লিমেরিক-১৬
পোষা কুকুরের মতো পুসে
রেখেছি হৃদয় খানা বসে
দাও না এবার ছেড়ে
সে নিয়ে যাবেই কেড়ে
কেন রাখো বেঁধে নাগপাসে।
===
লিমেরিক-১৭
আহ্লাদে আটখানা হয়ে যাক
মৃদু আলোয় একটু বাতাস পাক
খাঁচার পাখিরে ছুটি দাও
তোমরা দূরে চলে যাও
জীবনপুরের হাটে সব পড়ে থাক।
===
লিমেরিক-১৮
লন্ড্রীতে সব ধোয়া হল কি শেষ
গোবর ছড়া দিয়েছো তো বেশ
গয়না গাঁঠি রেখেছ তো খুলে
যে যাওয়ার সেতো গেছে চলে
সে এক নতুন গ্রামে নতুন এক দেশ।
===
আলো নিভিয়ে দাও সব রাতে
মরণ আমাকে আসবে নিতে -
খুলে দাও জানালা গুলো
আসুক না লাগুক ধুলো
আজ নয়তো কাল হবে যেতে।
===
লিমেরিক-১৬
পোষা কুকুরের মতো পুসে
রেখেছি হৃদয় খানা বসে
দাও না এবার ছেড়ে
সে নিয়ে যাবেই কেড়ে
কেন রাখো বেঁধে নাগপাসে।
===
লিমেরিক-১৭
আহ্লাদে আটখানা হয়ে যাক
মৃদু আলোয় একটু বাতাস পাক
খাঁচার পাখিরে ছুটি দাও
তোমরা দূরে চলে যাও
জীবনপুরের হাটে সব পড়ে থাক।
===
লিমেরিক-১৮
লন্ড্রীতে সব ধোয়া হল কি শেষ
গোবর ছড়া দিয়েছো তো বেশ
গয়না গাঁঠি রেখেছ তো খুলে
যে যাওয়ার সেতো গেছে চলে
সে এক নতুন গ্রামে নতুন এক দেশ।
===
লিমেরিক-১৯
চিত্রলেখা অপলক চেয়ে আছো যে
চোখের পলক পড়ে না কেন যে
আমার চোখে তোমার ব্যথা
চোখে চোখে হলো যে কথা
ভালোবাসার কথা শেষ হলো না যে।
===
চিত্রলেখা অপলক চেয়ে আছো যে
চোখের পলক পড়ে না কেন যে
আমার চোখে তোমার ব্যথা
চোখে চোখে হলো যে কথা
ভালোবাসার কথা শেষ হলো না যে।
===
লিমেরিক-২০
বুকের ওপর হাত রেখে বলো
তোমার চাওয়া বাসনা গুলো
বাকি রাখিলাম আজ
ফেলে রেখে সব কাজ
এতদিনে যাবার সময় তোমার হলো
===
লিমেরিক-২১
আঁচল দিয়ে ঢাকছ কেন মুখ
কাঁদছ কেন দেখাও একটু মুখ
কিছু বলার থাকলে বলো
নইলে আমার সঙ্গে চলো
সেথায় পাবে যে অনেক সুখ।
===
বুকের ওপর হাত রেখে বলো
তোমার চাওয়া বাসনা গুলো
বাকি রাখিলাম আজ
ফেলে রেখে সব কাজ
এতদিনে যাবার সময় তোমার হলো
===
লিমেরিক-২১
আঁচল দিয়ে ঢাকছ কেন মুখ
কাঁদছ কেন দেখাও একটু মুখ
কিছু বলার থাকলে বলো
নইলে আমার সঙ্গে চলো
সেথায় পাবে যে অনেক সুখ।
===
লিমেরিক-২২
আজ সকালে তোমার করা
ভাত রয়েছে তেমনি যে ধরা
খাইনি আজ রাগে
কথা বুকে লাগে
তাই টিফিন বাক্স হাতে নিয়ে ফেরা।
ভাত রয়েছে তেমনি যে ধরা
খাইনি আজ রাগে
কথা বুকে লাগে
তাই টিফিন বাক্স হাতে নিয়ে ফেরা।
====
লিমেরিক-২৩
কার ছলনা ভুললে তুমি প্রিয়া
আমার প্রতি করলে নাতো দয়া
সবটা গেলে ভুলে
আমি যাবই চলে
দুখে তোমার ভরবে নাতো হিয়া।
আমার প্রতি করলে নাতো দয়া
সবটা গেলে ভুলে
আমি যাবই চলে
দুখে তোমার ভরবে নাতো হিয়া।
====
লিমেরিক-২৪
দিনের শেষে ফকির বেশে
ফিরে আসি কি আবেশে
বলতে পারি না
একি সে যন্ত্রনা
পালিয়ে যাব কোন দেশে।
ফিরে আসি কি আবেশে
বলতে পারি না
একি সে যন্ত্রনা
পালিয়ে যাব কোন দেশে।
====
লিমেরিক-২৫
আগুন লাগল চালে তাল পাতা
ত্বরা করে খোঁজ নিতে যায় নেতা।
বরাদ্দ দশ হাজার
ফ্রিতে দাও আহার
অবাক হয়ে শুনেছে দেখো শ্রোতা।
====
ত্বরা করে খোঁজ নিতে যায় নেতা।
বরাদ্দ দশ হাজার
ফ্রিতে দাও আহার
অবাক হয়ে শুনেছে দেখো শ্রোতা।
====
লিমেরিক-২৬
ভোর যাদের আটটায়
সকাল হবেই দশটায়
তাদের জন্য
অতি অনন্য
আসে চা তরমুজের পটটায়।
সকাল হবেই দশটায়
তাদের জন্য
অতি অনন্য
আসে চা তরমুজের পটটায়।
====
লিমেরিক-২৭
যারা এখনো নিদ্রা যায়
বিছানায় যেন নৌকা বায়
দোলদোল
বদর বোল
রাত কাটে তাদের না যে হায়।
বিছানায় যেন নৌকা বায়
দোলদোল
বদর বোল
রাত কাটে তাদের না যে হায়।
====
লিমেরিক-২৮
মুক্ত হোক সংস্কারের বাঁধন
যুক্ত হোক সকল প্রান মন
পুনঃঐক্যতান
ঐক্যের গান
তুষ্ট হবেই তোমার ভগবান।
যুক্ত হোক সকল প্রান মন
পুনঃঐক্যতান
ঐক্যের গান
তুষ্ট হবেই তোমার ভগবান।
====
লিমেরিক-২৯
তোমাদের অনুপ্রেরনায়
লিখি আমি কি ছলনায়
গল্প পদ্য গদ্য গান
কবিতায় দি প্রান
কেঁদে ওঠে মন কি বেদনায়।
লিখি আমি কি ছলনায়
গল্প পদ্য গদ্য গান
কবিতায় দি প্রান
কেঁদে ওঠে মন কি বেদনায়।
====
লিমেরিক-৩০
ভগবান আছেন তোমাতে
ভগবান আছেন আমাতে
বুকের ভিতর
বাতাসের উপর
মন্দিরে নয় মসজিদে নয় জগতে।
ভগবান আছেন আমাতে
বুকের ভিতর
বাতাসের উপর
মন্দিরে নয় মসজিদে নয় জগতে।
====
লিমেরিক-৩১
সকালবেলা দেখবে যখন
মনে মনে যে বলবে তখন
তোমায় ভালোবাসি
আমি তোমার দাসি
বলব আমি কেমন লাগে এখন।
মনে মনে যে বলবে তখন
তোমায় ভালোবাসি
আমি তোমার দাসি
বলব আমি কেমন লাগে এখন।
====
লিমেরিক-৩২
ঘুম এলো মরন এলো না
সকলে এলো সে এলো না
স্মরনে আছে
ভুলি পাছে
দিতে হয় তাই বেশ বেদনা।
সকলে এলো সে এলো না
স্মরনে আছে
ভুলি পাছে
দিতে হয় তাই বেশ বেদনা।
====
লিমেরিক-৩৩
ঘুম আসে তবু স্বপ্ন আসে না
সে আসেতো প্রিয়া আসে না
স্বপ্ন যাক
প্রিয়া থাক
প্রিয়া বিনা প্রেম আসে না।
সে আসেতো প্রিয়া আসে না
স্বপ্ন যাক
প্রিয়া থাক
প্রিয়া বিনা প্রেম আসে না।
====
লিমেরিক-৩৪
আঁকিবুঁকি কাটছি খাতায়
ঘুম নেইযে চোখের পাতায়
আসে না কবিতা
শুনহ বারতা
এক খানাও কবিতা লেখা হয়নি যে খাতায়।
ঘুম নেইযে চোখের পাতায়
আসে না কবিতা
শুনহ বারতা
এক খানাও কবিতা লেখা হয়নি যে খাতায়।
====
লিমেরিক-৩৫
ভায়ের কপালে দিলাম ফোঁটা
যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা
ফোঁটা যেন নড়ে না
ভাই যেন মরে না
যমের পায়ে ফুটক বেলের কাঁটা।
===
যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা
ফোঁটা যেন নড়ে না
ভাই যেন মরে না
যমের পায়ে ফুটক বেলের কাঁটা।
===
Comments
Post a Comment