Posts

Showing posts from June, 2025

রক্ত

আমি রক্ত কে দুর্বল হতে দেখেছি - কাঁদতে দেখেছি!  চিৎকার করতে দেখেছি!  দেহের প্রতিটা পাঁজরের হাহাকার দেখেছি..... দিন রাত্রির নিদারুণ রসিকতা দেখেছি! তোমাদের মিথ্যা সহানুভূতি দেখেছি!  প্রতারকদের প্রতারণা দেখেছি!  কতবার পড়েছি, ভেঙেছি, টুকরো হয়েছি - তবুও হারিনি!  হারিনি, আজও আমি জীবনের এই দম বন্ধ হওয়া পৃথিবীতে।।  হারিনি আমি আজও আমি তোমাদের মিথ্যা  সহানুভূতির কাছে- হারিনি আজও  আমি প্রতারকদের ফাঁদের জালে - আজো আমি ছুটছি, লড়ছি,  স্বপ্ন দেখছি...... বাঁচার স্বপ্ন, বেঁচে জেতার স্বপ্ন,হাহাকারহীন এক মুক্ত পৃথিবীর স্বপ্ন....!      

নারী ও শেক্স

মেয়েদের যোনি পথের ২ থেকে ৩ ইঞ্চি গভীরে নারীদের জি -স্পট এর অস্তিত্ব। লিঙ্গ ছোট ও বড় এখানে কোন সমস্যাই নয়।মুলত এই স্পট ঘিরেই নারীদের পূর্ণ উত্তেজনা। যৌনতা কোন পাপ নয় , এটা একটি শারীরিক উত্তেজনা মাত্র। মনের ক্ষুধা, পেটের ক্ষুধা ও শরীরের ক্ষুধা এক হয়ে মিলিত হয় যৌন ক্ষুধায়। নারীর শরীরের এই জি - স্পটের আবিষ্কারক হচ্ছেন নারী চিকিৎসক গ্রাফেনবার্গ। নারীর যোনির ভেতরে দুই থেকে তিন ইঞ্চি গভীরের এই অংশ থেকেই নারীর কামরস নির্গত হয়।গ্রাফেনবার্গ আরও বলেছেন, রাত ১১ টা থেকে রাত একটা পর্যন্ত নারীর এই জি - স্পট সবচেয়ে বেশি উত্তেজক অবস্থায় থাকে।ওই জায়গার স্পর্শ পায় একমাত্র হাতের আঙ্গুল। নারীর এই জি - স্পটকে নিউরোলোজিস্টরা নারীদের সুখানুভূতির অনন্য কারণ বলেছেন।এই জি স্পটের সন্ধান পেলে আপনিই হবেন সেই নারীর ক্যাসানোভা ও ডন জুয়ান। জি - স্পট এর অস্তিত্ব ও নারীর বীর্যপাতের প্রমাণ না মিললেও ১৯৪০ সাল থেকেই এই জি স্পট নিয়ে গবেষণা করছে যৌন বিজ্ঞানীরা। মহিলাদের উত্তেজনার জন্য সাধারণ ক্লিটোরাল উদ্দীপনার প্রয়োজন হয়।ক্লিটোরাল স্টিম্যুলেশন নারীদের ভগাঙ্কুরের মুখে ঘর্ষণ ও ভেতরের ঘর্ষণ থেকেও হতে পারে। নারী...

শর্মিষ্ঠা নাটক

শর্মিষ্ঠা নাটক প্রথমাঙ্ক প্রথম গর্ভাঙ্ক হিমালয় পর্বত- দূরে ইন্দ্রপুরী অমরাবতী (দুইজন দৈত্য  যুদ্ধবেশে।) দৈত্য-১।  বলশালী দৈত্যরাজ পর্ব্বতপ্রদেশে তাঁর আদেশানুসারে ইন্দ্রপুরী দ্বারে  বাস কচ্যি বহুদিন গুপ্তচর বেশে । দিবারাত্র চোখ রাখি দেবতা নগরে। দৈত্য -২। ক্ষণকাল স্বচ্ছন্দে না থাকি, ভয়ে ভয়ে। দেবতারা যে কখন, কি করে, হঠাৎ। সহসা যদি নির্গত হয়, সৈন্য লয়ে। সংবাদ তার দিতে হবে তৎক্ষণাৎ। দৈত্য -১।  দৈত্যভূমি যে নিতান্ত রম্য রমণীয়। স্থানে স্থানে তরুশাখা বিহঙ্গমগণ । মধু-স্বরে গান করে; হই পুলকীয়। বিবিধ বনকুসুম বিকশিত বন। দৈত্য -২। শুধুই কি এই? আছে পুষ্প পারিজাত। মৃদু মন্দ পুষ্প ঘ্রাণ, পবন সঞ্চার। মধুর মধুর সুরে, কেটে যায় রাত। সঙ্গীত কর্ণকুহরে, শীতল বিহার। দৈত্য -১। কোথাও ভীষণ হিম হিংস্র সিংহ-নাদ,  কোথা ব্যাঘ্র মহিষাদি, ভয়ঙ্কর শব্দ,  পর্বতনিঃসৃতা নদী, প্রস্তরে বিবাদ। উচ্ছ্বাস ধ্বনি বাতাস করিতেছে জব্দ। দৈত্য -২। কি আশ্চর্য্য! এ স্থানের গুণে অবনত। স্বর্গের সুখে স্বজন, মুক্ত পরিবেশে। তবু কেন পাহারায়, থাকি অবিরত। অহো! কার কার যেন পদশব্দ ভাসে। দৈত্য -১। হ্যাঁ তাই তো কার...

মেরুদণ্ড

মেরুদণ্ডটা যদি তোমার স্পর্শে- খাড়া হয়ে ঝলসে ওঠে, শিল্প যাক, শিক্ষা যাক, চাকরি যদি যায় যাক। তৃণের মূল এখন বহু গভীরে  আমি মৃত্যুবরণের অঙ্গীকারে বদ্ধ হলাম,  এখন আমি দেখতে পাচ্ছি। বধ্য সবার এখন আমি মরণজয়ী তাইতো স্বাধীন ইচ্ছে দিয়ে আকাশটাকে সাজিয়ে নিলাম নষ্ট তারা ঝেড়ে ঝুড়ে নতুন তারার দীপান্বিতায় ঘুম্স্তা ঘুমায় নিশুতরাতের দরজা ভেঙে বাইরে এলাম এখন আমার সকাল হলো। পাথর চাপা আত্মাগুলো স্মৃতিস্তম্ভ শহীদ বেদীর বারণ ভেঙে স্বতঃস্ফূর্ত বিস্ফোরণে আগুন ছড়ায় বলিভিয়ায় ভারতবর্ষে পাকিস্থানে গুয়েতেমালায় আফ্রিকাতে তোমার আগুন ছড়িয়ে দিয়ে ব্রিজ বেঁধে যাই ভাইয়ের চোখে বোনের চোখে আলোকিত চোখ রেখেছি ভালোবাসার মন্ত্র কাঁপে চোখের তারায় আধার মাণিক! ঘৃণায় পাষাণ স্মৃতির দিঘি-ঘটছে দ্রুত হাওয়ার বদল শব্দে ফোটে রক্ত কমল: ভালোবাসাই তোমার ভাষা! তোমার ভাষা কণ্ঠ জুড়ে গানের মতন শক্তিশালী এখন আমি মাইকোভস্কি এখন আমি পল রোবসন এখন আমার অনন্তকাল আকাশ জুড়ে উদ্ভাসিত। লেনিন সামনে দাড়িত পেছ তাড় বুঝে হী মল